রাজিব আহমেদ
সফল বিক্রয় ব্যবস্থাপক ও প্রশিক্ষক || রাজিব আহমেদের জন্ম ১৯৭৫ সালের ৬ ডিসেম্বর। স্থায়ী নিবাস: চুয়াডাঙ্গা জেলা। মাতা: নাছিমা রহমান বেবী, পিতা: অধ্যক্ষ এস. এম. ইস্রাফিল। কৈশোরেই পড়াশুনার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অঙ্গনে রাজিব আহমেদ কৃতিত্বের পরিচয় দেন- আবৃত্তি, রচনা ও বক্তৃতার শতাধিক সনদপত্র তার সৃজনশীলতার স্বীকৃতি। ১৯৮৯ সালে বয়স্কাউট হিসেবে শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে অনুষ্ঠিত প্রথম সার্ক স্কাউট জাম্বুরিতে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৯০ সালে দশম...
Read Moreরাজিব আহমেদ
সফল বিক্রয় ব্যবস্থাপক ও প্রশিক্ষক || রাজিব আহমেদের
জন্ম ১৯৭৫ সালের ৬ ডিসেম্বর। স্থায়ী নিবাস: চুয়াডাঙ্গা জেলা। মাতা: নাছিমা রহমান বেবী, পিতা: অধ্যক্ষ এস. এম. ইস্রাফিল। কৈশোরেই পড়াশুনার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অঙ্গনে রাজিব আহমেদ কৃতিত্বের পরিচয় দেন- আবৃত্তি, রচনা ও বক্তৃতার শতাধিক সনদপত্র তার সৃজনশীলতার স্বীকৃতি। ১৯৮৯ সালে বয়স্কাউট হিসেবে শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে অনুষ্ঠিত প্রথম সার্ক স্কাউট জাম্বুরিতে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৯০ সালে দশম শ্রেণীর ছাত্র থাকাকালে সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি। বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক পত্রিকায় অসংখ্য অনুসন্ধানী প্রতিবেদন লিখে খ্যাতি অর্জন করেন। ১৯৯৪ সালে 'ভোরের কাগজ'-এর শ্রেষ্ঠ প্রতিবেদক নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে চুয়াডাঙ্গা জেলার মুক্তিযুদ্ধ ও আঞ্চলিক ইতিহাস অনুসন্ধানে ব্রত হন।।
তিনি বাংলাদেশে স্থাননামবিদ্যা চর্চার পথিকৃৎ। ১৯৯৮ সালে বাংলা একাডেমী থেকে তার চুয়াডাঙ্গার স্থাননাম' বইটি প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশে এ ধরণের বই এটাই প্রথম। এছাড়াও “বাংলাপিডিয়ায় তার ভুক্তি ঠাঁই পেয়েছে। তিনি এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ, বাংলা একাডেমী ও বাংলাদেশ ইতিহাস সমিতির সদস্য। রাজিব আহমেদ ২০০২ সালে এম.বি.এ ডিগ্রি লাভ করে বিশ্বখ্যাত বহুজাতিক কোম্পানি রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ লিমিটেড-এ টেরিটরি সেলস ম্যানেজার হিসেবে যোগদান করেন। ২০০৩ সালে সাংবাদিকতায় স্নাতকোত্তর ডিপোমা ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড-এর টেরিটরি ম্যানেজার হিসেবে যোগ দেন। কোম্পানির সেলস মার্কেটিং কনভেনশন-এ যোগ দিতে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর সফর করেন। ২০০৬ সালে বাংলালিংক-এর জোনাল সেলস ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বিজ্ঞান, কলা আর বাণিজ্যের ক্লোনকৃত ছাত্র ও রাজিব আহমেদের আগ্রহের বিষয় সাহিত্য ও সাংবাদিকতা। তিনি বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাপনা পেশা বিষয়ক একাধিক বইয়ের লেখক। সর্বশেষ লিখেছেন আত্ম-উন্নয়নে প্রেরণাদায়ক বই ‘সাফল্যের যাদু’। বর্তমানে একটেল-এর মানবসম্পদ উন্নয়ন বিভাগে সিনিয়র সহকারি ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রকাশিত গ্রন্থসংখ্যা ২৭, লেখালেখি তার নেশা আর শখ দেশভ্রমণ।
